হযরত শাহজালাল মাজার | Hazrat Shahjalal Mazar | সিলেট ভ্রমণ | Sylhet Tour 2024 | Ohab Traveler

Описание к видео হযরত শাহজালাল মাজার | Hazrat Shahjalal Mazar | সিলেট ভ্রমণ | Sylhet Tour 2024 | Ohab Traveler

হযরত শাহজালাল মাজার সিলেট | Hazrat Shahjalal Mazar Sylhet | সিলেট ভ্রমণ | Sylhet Tour | Ohab Traveler

✅ ইন্সটাগ্রামে ফলো করুন আমাদের:   / ohabtraveler  

তিনশত ষাট আউলিয়ার দেশ বাংলাদেশ। এ দেশে ইসলাম প্রচারে রয়েছে সকল ওলি আউলিয়াদের অন্যন্য অবদান ও কৃতিত্ব।
তাদের ত্যাগ ও নিরলস চেষ্টার অবদানে এ দেশের মানুষ ধর্মপ্রাণ হয়ে উঠে। শিরকি ও একাধিক উপাসনার পথ ছেড়ে এক আল্লাহর প্রতি ঈমান ও বিশ্বাস স্থাপন করে।
এ সকল ওলি আউলিয়াদের প্রাণ পুরুষ ও নেতা ছিলেন হযরত শাহ জালাল (রহ.)। যিনি ঘুমিয়ে আছেন সিলেটের মাটিতে। সিলেট অঞ্চলে তাঁর মাধ্যমেই ইসলামের প্রসার ঘটে।
যিনি ইসলাম প্রচারক হিসেবে বাংলাদেশের আকাশে উজ্জ্বল নক্ষত্র হয়ে আছেন।

লালে লাল শাহজালাল, জিকিরের ধ্বণির মধ্যে দিয়ে শুরু হয় শাহজালাল মাজারের ৭০৫ তম ওরশ। আর এই ওরশকে কেন্দ্র করে এখানে আগত মুসলমানেরা জড়িয়ে পড়ছেন শিরক-বিদাআতের মতো কর্মকান্ডে। হচ্ছেন ঈমান হারা।

বন্ধুরা চলুন দেখে নিই, শাহজালাল মাজারে কি ধরণের শিরক-বিদাআতে জড়াচ্ছেন এখানে আগত মানুষেরা।
শাহ জালাল (রহ.) ছিলেন সত্য ও হকের ঝান্ডাবাহী বীর সেনানী। যিনি ইসলাম ও মুসলমানদের কল্যাণে নিজের জীবন-যৌবনকে উৎসর্গ করেছিলেন।
সিলেটসহ গোটা দেশে প্রচার করেছেন শুদ্ধ ও সঠিক ইসলাম। যিনি কোন বিদআতে পাবন্দ ছিলেন না। বিদআতের প্রচারও করেননি। তার ইন্তেকালের বহু বছর পর, আজ তার কবরকে কেন্দ্র করে শিরক-বিদআতের যে রমরমা আসর জমেছে, তার দায়িত্ব নিশ্চয়ই তার নয় এবং এর দায়ভারও তিনি নেবেন না।
নবীজি (সাঃ) বলেছেন, প্রত্যেক বিদআত ভ্রষ্টতা, আর প্রত্যেক ভ্রষ্টতা জাহান্নামে যাবে। (আবু দাউদ: হাদিস নম্বর ৪৬০৭) । এই মুজাহিদের মাজার কেন্দ্রিক যারা শিরক-বিদআতে লিপ্ত আছেন, তাদের সাবধান হওয়া উচিত।

‘‘ইবাদতের যোগ্য একমাত্র আল্লাহতায়ালা। বান্দাকে কোনো কিছু দেয়ার একমাত্র ক্ষমতাবান আল্লাহতায়ালা। কোনো কিছু মান্নত করলে তার নামেই করতে হবে।’’ শাহ জালাল (রহ.) সারা জীবন মানুষদের এটাই বুঝিয়েছেন। এ দাওয়াতই দিয়েছেন তিনি।
তার ইন্তেকালের পরে আমরা তাকেই এক-প্রকার ইবাদতের স্থানে বসিয়েছি (নাউজুবিল্লাহ)। তার নামে মান্নত করি। তার কাছে প্রার্থনা করি। যা সম্পূর্ণ হারাম। এমন কাজ ও কর্মে ঈমান হারানোরও আশঙ্কা রয়েছে। তাই, আমাদের এই সব বিদআত ও শিরক থেকে মুক্ত থাকা উচিত।
ইসলামে মাজারে মাথা নত করা বা সেজদা করা মানে শিরকের মতো বড় গুনাহ করা। একমাত্র আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে ডাকা, ফরিয়াদ করা, সাহায্য চাওয়া, আশ্রয় প্রার্থনা করা, সিজদা করা, মানত করা, আশা ও বাসনা পোষণ করা, আনুগত্য করা, এককভাবে ভালোবাসা, ভয় করা সম্পূর্ণরূপে নির্ভর করা ইত্যাদি সবই শিরক।

ওরশ উপলক্ষে ব্যান্ড দল বাজাচ্ছেন বাদ্যযন্ত্র এবং একসাথে তালে তালে নাচ করছেন নারী-পুরুষ। মাজারে চলছে নারী-পুরুশের অবাধ মেলামেশা। কেউ আবর মাজারের সিঁড়িতে সেজদা করছেন, চুমু দিচ্ছেন এবং মাজারে ওঠার সিড়িতে স্পর্শ করে নিজ শরীরে স্পর্শ করছেন।কেউ বা ছিটাচ্ছেন গোলাপ জল, জালাচ্ছেনে মোমবাতি, মাজার প্রাঙ্গণে যে বৃষ্টির পানি পড়ছে সেই পানি গায়ে মাখছেন, আবার কেউ বা বোতলে ভরে নিয়ে যাচ্ছেন! এই ধরণের কর্মকান্ড আপত দৃষ্টিতে কি মনে হয় সেই প্রশ্ন থাকলো আপনাদের কাছে। কমেন্ট করে জানাবেন।

আল্লাহ নিজেই তার বান্দার জন্য যথেষ্ট। মাথা নত করতে হবে, কোন কিছু চাইতে হবে এক আল্লাহর কাছে। আল্লাহ সব ক্ষমা করলেও শিরক এর গোনাহ কখনো ক্ষমা করবেন না। যে ব্যক্তি আল্লাহর সাথে শিরক করবে আল্লাহ তার জন্য জান্নাত চিরকালের জন্য হারাম করে দিবেন।

ইসলামে কবরের পবিত্রতা রক্ষা ও মৃত্যুকে স্মরণ ও মৃত ব্যক্তির জন্য মাগফিরাত কামনা করা বৈধ। তবে নবী-রাসূল, ওলি-আউলিয়া, পীর-বুজুর্গের আত্মাসমূহ তাদের মৃত্যুর পরেও তাঁদের নিকটে সাহায্যের প্রার্থনা করা বা তাঁদের মাধ্যমে আল্লাহর নিকটে সাহায্য প্রার্থনা করা বা তাঁদের কবরে বা মাজারে সিজদা করা, মানত করা, স্পর্শ করে বরকত হাছিল, চুমু দেওয়া, প্রদীপ জ্বালানো, প্রয়োজনের অতিরিক্ত সম্মান প্রদর্শন করা শিরক।
আল্লাহর জিকিরের ন্যায় কোন নবী-রাসূল, অলি-আউলিয়া, পীর, বুযুর্গ, আলিমের নাম জপ করা, বিপদে পড়লে তাদের নামের অজিফা পড়াও শিরক। এবং তার স্থান হবে জাহান্নাম।

▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
💬 For Sponsorship & Brand Collaboration 👉 [email protected]
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
🎦 Camera: Sony ZV E10
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
©️ Copyrighted by Ohab Traveler
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
📢 Please Note: I only share my personal opinion/experience, which may not be same to other or in real.

#shahjalal #sylhet #Ohab_Traveler

Комментарии

Информация по комментариям в разработке