যখনই টাকার প্রয়োজন হবে এই আয়াত পড়ুন | টাকা আসতেই থাকবে | মুস্তাকুন্নবী কাসেমী | Mustakunnabi Kasemi

Описание к видео যখনই টাকার প্রয়োজন হবে এই আয়াত পড়ুন | টাকা আসতেই থাকবে | মুস্তাকুন্নবী কাসেমী | Mustakunnabi Kasemi

যখনই টাকার প্রয়োজন হবে এই আয়াত পড়ুন টাকা আসতেই থাকবে। ​আল্লামা মুফতী মুস্তাকুন্নবী কাসেমী Mustakunnabi Kasemi waz new waz 2024

জমিনে এমন কোনো প্রাণী নেই, যার রিজিকের দায়িত্ব আল্লাহ নেননি,

সূরা হুদ (هود), আয়াত: ৬

وَمَا مِن دَآبَّةٍ فِى ٱلْأَرْضِ إِلَّا عَلَى ٱللَّهِ رِزْقُهَا وَيَعْلَمُ مُسْتَقَرَّهَا وَمُسْتَوْدَعَهَا كُلٌّ فِى كِتَٰبٍ مُّبِينٍ

উচ্চারণঃ ওয়ামা-মিন দাব্বাতিন ফিল আরদিইল্লা- ‘আলাল্লা-হি রিঝকুহা- ওয়া ইয়া‘লামু মুছতাকাররাহা-ওয়া মুছতাওদা‘আহা- কুল্লুন ফী কিতা-বিম মুবীন।

অর্থঃ আর পৃথিবীতে কোন বিচরণশীল নেই, তবে সবার জীবিকার দায়িত্ব আল্লাহ নিয়েছেন তিনি জানেন তারা কোথায় থাকে এবং কোথায় সমাপিত হয়। সবকিছুই এক সুবিন্যস্ত কিতাবে রয়েছে।

অর্থঃ মুফতী তাকী উসমানী
ভূ-পৃষ্ঠে বিচরণকারী এমন কোনও প্রাণী নেই, যার রিযক আল্লাহ নিজ দায়িত্বে রাখেননি। তিনি তাদের স্থায়ী ঠিকানাও জানেন এবং সাময়িক ঠিকানাও। সব কিছুই সুস্পষ্ট কিতাবে লিপিবদ্ধ আছে।

তাফসীরে মুফতি তাকি উসমানীঃ
অর্থাৎ আল্লাহ তাআলাই রিযকদাতা। সৃষ্টি করার সাথে সাথে একান্ত নিজ অনুগ্রহে রিযকের দায়িত্বও তিনি নিজ দায়িত্বে রেখেছেন। কাজেই যার জন্য যে পরিমাণ রিযক বরাদ্দ আছে সে তা পাবেই। সুতরাং এ ব্যাপারে তাঁরই উপর ভরসা রাখতে হবে। একে তাওয়াক্কুল বলে। উপায় অবলম্বন করা তাওয়াক্কুলের পরিপন্থী নয়। বরং বান্দার উপায় অবলম্বনকে তিনি তার জন্য বরাদ্দকৃত রিযক পৌঁছানোর দুয়ার ও মাধ্যম বানিয়েছেন। তাওয়াক্কুল যেমন তাঁর হুকুম, তেমনি কোন উপায় অবলম্বন করাও তার হুকুম। তাই কোন উপায় অবলম্বন না করলে তাতে তাঁর আদেশ অমান্য করা হয়। এ কারণে রিযকের সংকট দেখা দিলে তা তার আদেশ অমান্য করারই পরিণাম। উপায়-এর নিজস্ব কোন ক্ষমতা নেই যে, তা অবলম্বন করলে রিযক প্রাপ্তি অবশ্যম্ভাবী হবে আর না করলে অপ্রাপ্তি অনিবার্য হবে। এজন্যই কখনও কখনও উপায় নিষ্ফল হয় এবং কখনও উপায় ছাড়াই ফল পাওয়া যায়। মূল দাতা যেহেতু আল্লাহ তাআলা, তাই তিনি চাইলে উপায়কে ফলপ্রসূ করতে পারেন, চাইলে নিষ্ফল করে দিতে পারেন এবং বিনা উপায়েও রিযক দিতে পারেন। তবে ইহজগতে উপায়ের সাথে রিযক দানই তাঁর সাধারণ নিয়ম, যে কারণে একদিকে যেমন উপায় অবলম্বন করতে হবে, অন্যদিকে তাওয়াক্কুলও করতে হবে অর্থাৎ মূলদাতা তিনিই এই বিশ্বাসের সাথে তারই উপর নির্ভর করতে হবে

কোরআনের যে সূরাগুলো পড়লে বিশেষ ফজিলত পাবেন

সূরা বাকারার শেষ দুই আয়াত

হযরত আবু মাসউদ রাদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু থেকে বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, যে ব্যক্তি রাতে সূরা বাকারার শেষ দুটি আয়াত পড়বে তার জন্য তা (রাতের আমল হিসেবে এবং সকল অনিষ্ট থেকে রক্ষা পাওয়ার ক্ষেত্রে) যথেষ্ট হবে। (সহিহ বুখারি, হাদিস, ৫০০৯)

সূরা কাহফ
হজরত আবু দারদা রাদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু থেকে বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি সূরা কাহফের প্রথম দশ আয়াত মুখস্ত করবে দাজ্জালের ফেতনা থেকে সে মুক্ত থাকবে। সহিহ মুসলিম

সূরা মূলক
হজরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, কোরআনে ত্রিশ আয়াত বিশিষ্ট একটি সূরা আছে। যে ব্যক্তি নিয়মিত সেই সূরা তিলাওয়াত করবে তার জন্য ক্ষমা আদায় করা পর্যন্ত সূরাটি সুপারিশ করতে থাকবে। সেই সূরা হল, ‘তাবারাকাল্লাযি বিইয়াদিহিল মুলক’। (সুনানে আবু দাউদ

সূরা কাফিরুন
হজরত ফারওয়া ইবনে নাওফাল রহ. থেকে বর্ণিত, তিনি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর কাছে এসে বললেন, ইয়া রাসুলাল্লাহ! আমাকে এমন কিছু শিখিয়ে দিন যা আমি আমার শয্যাগ্রহণের সময় বলতে পারি। তিনি বললেন, ক্বুল ইয়া আয়্যুহাল কাফিরুন সূরাটি পাঠ করবে। কেননা এটি হল শিরকের সাথে সম্পর্কচ্ছেদের ঘোষণা। (জামে তিরমিজি, হাদিস, ৩৪০৩)

সূরা ইখলাস, ফালাক, নাস

আম্মাজান হজরত আয়েশা সিদ্দিকা রাদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা থেকে বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রাতে যখন বিছানায় আসতেন, (ঘুমানোর আগে) সূরা ইখলাস, সূরা ফালাক ও সূরা নাস পড়ে দুই হাতের তালুতে (একত্র করে) ফুঁ দিতেন। এরপর সেই দুই হাতে চেহারা ও পুরো শরীর যতদূর সম্ভব মুছে নিতেন।

আয়েশা রাদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম অসুস্থ হয়ে গেলে আমাকে আদেশ করতেন, আমি তা (সূরাগুলো পড়ে হাতের তালুতে ফুঁ দিয়ে শরীর মোছার কাজ) করে দিতাম। (সহিহ বুখারি, হাদিস, ৫৭৪৮)

সূরা দুখান

হজরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি রাত্রে হা–মীম আদ–দুখান পাঠ করবে সত্তর হাজার ফিরিশতা তার জন্য মাগফিরাতের দোয়া করবে। (জামে তিরমিজি, হাদিস, ২৮৮৮)

সূরা ওয়াকিয়া

আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ রাদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু বলেন, আমি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছি, যে ব্যক্তি প্রতি রাতে সূরা ওয়াকিয়া তিলাওয়াত করবে তার ওপর অভাব আসবে না। (বায়হাকি, হাদিস, ২৪৯৭, তাফসিরে রুহুল মাআনি : ২/১২৮)

সূরা ইয়াসিন

হজরত জুনদুব রাদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, যে ব্যক্তি আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্টির জন্য রাতের বেলা সূরা ইয়াসীন তিলাওয়াত করবে, তাকে ক্ষমা করে দেওয়া হবে। (সহিহ ইবনে হিব্বান, হাদিস, ২৫৭৪, তাফসীরে ইবনে কাসীর, ৬/৫৬২)

#মুফতী_মুস্তাকুন্নবী_কাসেমী
#মুস্তাকুন্নবী_কাসেম
#Mufti_Mustakunnabi_Kasemi
#Mustakunnabi_Kasemi_2022
#মুফতী_মুস্তাকুন্নবী_কাসেমী
#মুফতি_মুস্তাকুন্নবী_কাসেমী_নতুন_বয়ান
#মুফতি_মুস্তাকুন্নবী_ওয়াজ
#মুফতি_মুস্তাকুন্নবী_সাহেবের_ওয়াজ
#mustakunnabi_new_waz
#new_waz_2022
#bangla_waz_2022
#New_Waz_2021
#Allamah
#Mufti
#Shiekh
#নতুন_ওয়াজ
#বাংলা_ওয়াজ
#মুস্তাকুন্নবী_কাসেমী_2022
#মুফতী_মুস্তাকুন্নবী_কাসেমী
#bangla_waz_2023
#বাংলা_ওয়াজ
#allamah
#মুস্তাকুন্নবী_কাসেমী_2023
#২০২৪
#Waz 2024
#new waz 2024
#mustakunnabi2024
#allama_mufti_Mustakunnabi_kasemi2024

Комментарии

Информация по комментариям в разработке