Скачать или смотреть অতিরিক্ত মাংস গ্রহণ কিভাবে কোষ্ঠকাঠিন্য বাড়ায়?

অতিরিক্ত #মাংস গ্রহণ কিভাবে #কোষ্ঠকাঠিন্য বাড়ায়?
কোষ্ঠকাঠিন্য related videos-
   • অতিরিক্ত মাংস গ্রহণ কিভাবে কোষ্ঠকাঠিন্য বা...  
   • কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধের জন্য ৫ টি অসাধারণ ...  
   • যেভাবে কোষ্ঠকাঠিন্য আপনার মানসিক স্বাস্থ্য...  

মাংস ও কোষ্ঠকাঠিন্য: একটি গভীর বিশ্লেষণ
আপনি কি মাংস খাওয়ার পর কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় ভুগছেন?
অনেক লোকই বিশ্বাস করেন যে মাংস খাওয়া কোষ্ঠকাঠিন্যের একটি প্রধান কারণ। আসলে, বিষয়টি এত সরল নয়। মাংস কোষ্ঠকাঠিন্যের কারণ হতে পারে, আবার নাও হতে পারে। এটি নির্ভর করে কয়েকটি বিষয়ের উপর, যেমন:
মাংসের ধরন: লাল মাংস (গরু, খাসি) সাধারণত সাদা মাংস (মুরগি, মাছ) এর তুলনায় বেশি চর্বিযুক্ত হয়। অতিরিক্ত চর্বি কোষ্ঠকাঠিন্য বাড়াতে পারে।
মাংসের পরিমাণ: অতিরিক্ত মাংস খাওয়া কোষ্ঠকাঠিন্যের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।
অন্যান্য খাবার: আপনি মাংসের সাথে কী খাচ্ছেন তাও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। যদি আপনি পর্যাপ্ত ফাইবারযুক্ত খাবার না খান, তাহলে কোষ্ঠকাঠিন্য হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
পানি: পর্যাপ্ত পানি না পান করাও কোষ্ঠকাঠিন্যের একটি কারণ।
কেন মাংস কোষ্ঠকাঠিন্যের কারণ হতে পারে?
চর্বি: লাল মাংসে অনেক বেশি চর্বি থাকে। এই চর্বি অন্ত্রের মধ্য দিয়ে খাবারকে ধীরে ধীরে চলতে বাধা দিতে পারে।
ফাইবারের অভাব: মাংসে ফাইবারের পরিমাণ খুব কম। #ফাইবার অন্ত্রের জন্য একটি প্রাকৃতিক পরিষ্কারক হিসেবে কাজ করে।
পানির অভাব: মাংসে পানির পরিমাণ খুব কম। পর্যাপ্ত পানি না পান করলে মল শুষ্ক হয়ে যায় এবং পাস করতে কষ্ট হয়।
কীভাবে মাংস খেয়েও কোষ্ঠকাঠিন্য এড়ানো যায়?
সাদা মাংস বেছে নিন: মুরগি, মাছ ইত্যাদি সাদা মাংসে লাল মাংসের তুলনায় অনেক কম চর্বি থাকে।
#ফ্যাট কাটিয়ে ফেলুন: মাংসের চর্বি যতটা সম্ভব কাটিয়ে ফেলুন।
ফাইবারযুক্ত খাবার খান: মাংসের সাথে প্রচুর পরিমাণে ফাইবারযুক্ত খাবার, যেমন শাকসবজি, ফল, গোটা শস্য খান।
পর্যাপ্ত পানি পান করুন: দিনে অন্তত 8-10 গ্লাস পানি পান করুন।
#ব্যায়াম করুন: নিয়মিত ব্যায়াম অন্ত্রের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী।
কোষ্ঠকাঠিন্যের অন্যান্য কারণ
#ওষুধ: কিছু ওষুধ কোষ্ঠকাঠিন্যের কারণ হতে পারে।
চাপ: মানসিক চাপও কোষ্ঠকাঠিন্যের একটি কারণ হতে পারে।
অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যা: থাইরয়েডের সমস্যা, ডায়াবেটিস ইত্যাদি স্বাস্থ্য সমস্যাও কোষ্ঠকাঠিন্যের কারণ হতে পারে।
কখন ডাক্তারের পরামর্শ নেবেন?
যদি আপনার কোষ্ঠকাঠিন্য দীর্ঘদিন ধরে থাকে
যদি আপনার মল রক্তাক্ত হয়
যদি আপনার পেটে ব্যথা হয়
যদি আপনার #ওজন কমে যায়