শীতকালে গরুর কি কি রোগ হয় কারণ প্রতিকার প্রতিরোধ ও চিকিৎসা জানুন || cattle disease | cattle | calf

Описание к видео শীতকালে গরুর কি কি রোগ হয় কারণ প্রতিকার প্রতিরোধ ও চিকিৎসা জানুন || cattle disease | cattle | calf

শীতকালে গরুর কি কি রোগ হয় কারণ প্রতিকার প্রতিরোধ ও চিকিৎসা জানুন || cattle disease | cattle | calf



আমাদের ফেসবুক পেজে নিয়মিত চিকিৎসা বিষয়ে গরু মোটাতাজাকরণ ভিডিও দেওয়া হয় ঃ

  / krishi-plus-কৃষি-প্লাস-105963035133954  


রোগ ব্যাধি : শীতকালে গরু নিউমোনিয়া, কাশি সহ ঠান্ডা জনিত রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। তাই এই রোগের বিষয়ে বিশেষ সচেতন থাকতে হবে। ঠান্ডা জনিত কোনো সমস্যার লক্ষণ দেখা দিলে দ্রুত প্রাথমিক চিকিৎসা করতে হবে। প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য হাতের কাছে বিশুদ্ধ মধু এবং তুলসী গাছ রাখতে হবে।

বাছুরের যত্ন : ঠান্ডায় সবচে বেশি আক্রান্ত হয় নবজাতক বাছুর। যেহেতু বাছুরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকে তাই ঠাণ্ডাজনিত রোগের শিকার ও সবচে বেশি হয়। তাই শীতকালে অবশ্যই বাছুরকে গরম কাপড় দিয়ে জড়িয়ে রাখতে হবে এবং গরম এবং শুষ্ক জায়গা রাখতে হবে। কোনো প্রকার ঠান্ডা জনিত সমস্যা দেখা দিলে দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।
শীতে আপনার বিশেষ যত্নই আপনার খামারকে শীতকালীন সমস্যা থেকে মুক্ত রাখতে সাহায্য করবে। আর এজন্য আপনার সচেতনতা সবচে বেশি জরুরি।

#গরুর_যত্ন
#calf_care
#cow_disease
#কৃষি_প্লাস
#krishi_plus
#agriculture
#animal_treatment




(ছ) যে সব রোগের প্রতিষেধক টিকা আছে, সময় মত স্থানীয় পশু চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগের মাধ্যমে সে সব রোগের প্রতিষেধক টিকা দেয়া দরকার। তড়কা, বাদলা, গলাফুলা, ক্ষুরা, গো-বসন্ত, জলাতংক এসব মহামারী রোগের প্রতিষেধক টিকা কখন ৬ মাস থেকে পূর্ণ বয়স্ক গবাদিপশুকে বছরে ২ বার

দিতে হয় তা নিয়ে আলোচনা করা হলো।

সব বয়সে, বছরে ১ বার

সব সময় বছরে ১ বার ৬ মাস থেকে ২ বছর পর্যন্ত বছরে ১ বার

সব বয়সে বছরে ২ বার

ক্ষুরা রোগ টিটেনাস

জলাতঙ্ক।

সব বয়সে বছরে ১ বার সব বয়সে বছরে


আমাদের দেশে প্রতি বছর বিভিন্ন রোগে কোটি কোটি টাকার পশুসম্পদ মারা যায়। এক পরিসংখ্যানে জানা যায় প্রতি বছর দেশের মোট গবাদি পশুর শতকরা ১০% ভাগ অর্থাৎ প্রায় ৩১ লক্ষ গরু মহিষ, ১৫ লাখ ছাগল ভেড়া মাদ্যাভাবে, প্রাকৃতিক দুর্যোগে ও বিভিন্ন রোগে মারা যায়। এসব মৃত গবাদি পশুর মূল্য প্রায় ১৪০০ কোটি টাকা। মৃত্যুজনিত ক্ষতি ছাড়া আরো শতকরা ২০ ভাগ গবাদি পশু রোগে আক্রান্ত হয়ে জীবনীশক্তি হারিয়ে প্রতিবছর অকর্মক্ষম হয়ে পড়ে। সময়মত চিকিৎসা, প্রতিষেধক ব্যবস্থা ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চললে এ বিপুল ক্ষতি থেকে আমাদের গবাদি পশুকে রক্ষা করা যেতে পারে। নিম্নে গ্যাদি পশুর রোগও প্রতিকার সম্পর্কে কিছু আলোচনা করা হল ঃ

স্বাস্থ্য বিধি ঃ

ইংরেজিতে একটা প্রবাদ আছে রোগের চিকিৎসার চেয়ে রোগ যাতে না হয় সে ব্যবস্থা গ্রহণ করাই বুদ্ধিমানের কাজ। গবাদি পশুর স্বাস্থ্য রক্ষা ও রোগ মুক্ত রাখার জন্য বিশেষ কয়েকটি নিয়মের প্রতি খেয়াল রাখলে, ভবিষ্যতে এদের অসুখ বিসুখ হবার সম্ভাবনা কম থাকে।

(ক) স্বাস্থ্যসম্মত বাসস্থান, পরিষ্কার সুষম খাদ্য, পানি, সেবা যত্ন ইত্যাদির প্রতি লক্ষ্য রাখা দরকার। (খ) কুকুর, বিড়াল, কাক, উকুন, আটালী, মশা-মাছি, পোকা-মাকড় এসবের যেন উপদ্রব না থাকে সেদিকে খেয়াল রাখা উচিত। (গ) হাট-বাজার থেকে ক্রয়কৃত পশু অন্ততঃ ৭ দিন আলাদা রেখে, সুস্থতা যাচাই করা দরকার। (ঘ) সুস্থ গবাদি পশুকে কোন অবস্থায় রোগাক্রান্ত পশুর সংস্পর্শে যেতে না দেওয়া। (ঙ) রোগের লক্ষণ প্রকাশ পাওয়া বা অসুস্থতা দেখা দেয়ার সাথে সাথে সেটাকে আলাদা রেখে তড়িৎ চিকিৎসা ব্যবস্থা ও পরিচর্যা করা উচিত। (চ) রোগে কোন পশু মারা গেলে তাকে মাটিতে পুঁতে রাখা বা পুড়ে ফেলা উচিত। মৃত পশু যেখানে সেখানে ফেলে দিলে ভবিষ্যতে নিজের বা প্রতিবেশীর গবাদি পশু একই রোগে আক্রান্ত হতে পারে।
খাদ্যের সঙ্গে মিশিয়ে প্রতি দু মাস পর পর ক্রিমির ওষুধ খাওয়ানো উচিত। জ্যৈষ্ঠ ঃ এই সময় বাছুরের নিউমোনিয়া, ডায়রিয়া, ডিপথেরিয়া ইত্যাদি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই এদেরকে বৃষ্টিতে ভিজতে দেয়া ঠিক নয় এবং ঠান্ডা থেকে দূরে পরিষ্কার শুকনো জায়গায় রাখতে হবে। আকাশের নীচে স্তুপিকৃত খড়ের উপরে বৃষ্টির জন্যে ছত্রাক পড়ে এবং অনেক সময় খড় পচে যায় । গো-মহিষকৈ সে খড় খেতে দেয়া ঠিক নয় । বৈশাখ মাসে বপন করা উন্নত জাতের ঘাসের পরিচর্যা করতে হবে যাতে ফলন ভাল

হয়। আষাঢ় ৪ ঘন ঘন বৃষ্টিপাতের ফলে গোচারণ ভূমি পানির নিচে চলে যায় এবং অনেক সময় ঘন বৃষ্টিতে গো-মহিষ মাঠে চরতে পারে না। ফলে ভাদ্যাভাব ঘটে। এক্ষেত্রে সংরক্ষিত খাদ্য যেমন শুকনা খড়, ভূষি, চালের কুড়া ইত্যাদি খাওয়াতে হবে। মাঠ থেকে সংগৃহীত সবুজ ঘাস পরিষ্কার পানিতে ভালভাবে ধুয়ে খাওয়াতে হবে।

শ্রাবণ ঃ এ সময়ে প্রচুর কচুরিপানা ও অন্যান্য জলজ ঘাস পাওয়া যায়। আপনার গবাদি পশুকে এ সমস্ত কচুরিপানা ও জলজ ঘাস খাওয়ানোর সময় অর্ধেক কচুরিপানা ও অর্ধেক খড় এ অনুপাতে মিমিয়ে খাওয়ালে গবাদিপশুর পাতলা পায়খানা হবে না । ভাদ্র ঃ এ মাসেও ভুট্টা, মাসকলাই, খেসারী বীজ বপন করলে পরবর্তীতে কচি ঘাস

হিসেবে গরু বাছুরকে খাওয়ানো যায় । গর্ভবতী গাভীর প্রতি বিশেষ লক্ষ্য রাখতে হবে। সদ্য ভূমিষ্ঠ বাছুরকে গাভীর ওলানের

প্রথম দুধ অবশ্যই খাওয়াতে হবে। এ দুধ বাছুরের স্বাস্থ্য রক্ষার জন্য খুবই উপকারী। গৃহপালিত পশুপাখির মড়ক দেখা দিতে পারে। তাই গবাদি পশুকে তড়কা, গলাফুলা

রোগের প্রতিষেধক টিকা দিয়ে নিতে হবে। আশ্বিন ঃ ১। এ সময়ে রাতে কুয়াশা পড়া শুরু হয়, তাই গবাদি পশুকে খোলা জায়গায়

না রেখে ঘরে রাখার ব্যবস্থা করতে হবে। পানিতে জন্মে এমন উদ্ভিদ জাতীয় খাদ্য গবাদি পশুকে খাওয়াতে হলে সেগুলো ভালভাবে পরিষ্কার করে ধুয়ে রোদে শুকিয়ে খড়ের সাথে মিশিয়ে খাওয়ানো যেতে পারে। কার্তিক ঃ গবাদি পশুকে ক্রিমি ওষুধ খাওয়াতে রাতে কুয়াশা পড়ে তাই গবাদি

পশুকে এ সময় ঘরে রাখতে হবে।

অগ্রহায়ণ ঃ এ সময়ে গবাদি পশুর ক্ষুরারোগ, তড়কা, বাদলা, গলাফুলা মহাম

Комментарии

Информация по комментариям в разработке