Скачать или смотреть গাছ পরিচিতি আকন্দ ১৮টিঔষধি গুনাগুন,সতর্কতা। কষ রেচক, গর্ভপাতক,শিশু হন্তারক পাতা মানুষ মৃত্যু ঘটায়।

আমাদের দেশে তিন প্রজাতির আকুন্দ গাছ রয়েছে প্রজাতিগুলো হচ্ছে 1 বড় আকন্দ2 মাঝারি আকন্দ এবং 3 ছোট আকুন্দ। এর মধ্যে বড় এবং মাঝারি আকৃতির বৃস্তিৃতি যথেষ্ট রয়েছে, তবে মাঝারি আকন্দএখনো কিছুটা কম পাওয়া যায়। আমাদের দেশে বড় আকন্দের দুটি উপজাতির রয়েছে। এর মধ্যে একটি শ্বেত আকন্দ এবং অন্যটি লাল আকন্দ। শ্বেত আকন্দের ফুলের রং সাদা ও লাল। লাল আকন্দের ফুলের রং বেগুনি হয়ে থাকে।ঔষধ হিসেবে আকন্দের শিকড়, বাকল,সাদা কষ, পাতা ও ফুল ব্যবহৃত। হয় গাছের বিষাক্ত অংশ হলো পাতা ও গাছের সাদা কষ। কষ ভীষণ রেচক, গর্ভপাতক, এবং পাতা মানুষ হত্যা কারক বিষ । বিভিন্ন রোগ নিরাময়ে ভেষজ হিসেবে আকন্দ গাছের বিভিন্ন অংশের ব্যবহার পদ্ধতি নিম্নে প্রদান করা হলো ঃ
১.পাকস্থলীর ব্যথায়ঃ এ রোগের নিরাময়ের ক্ষেত্রে আকন্দের 500 মিলিগ্রাম ফুল চূর্ণের সাথে সামান্য পরিমাণ গোল মরিচ ও সৈন্দব লবন মিশিয়ে আহারের পর দিনে ২ বার সেব্য।
২.অম্বল এসিডিটি থেকে নিরাময়ের ক্ষেত্রে 0.65 গ্রাম পরিমাণ আকন্দ পাতার পানি পান করলে সঙ্গে সঙ্গে উপকার পাওয়া যায়।
৩.বাতের ব্যথায়ঃ এ রোগের নিরাময় এর ক্ষেত্রে আকন্দ প্রয়োজন মত কাঁচা পাতা গরম করে আক্রান্ত স্থানে তিন থেকে চারবার সেঁক দিতে হবে
৪.দাদঃ এ রোগের নিরাময় এর ক্ষেত্রে আকন্দের সাদা কস তুলায় ভিজিয়ে আক্রান্ত স্থানে প্রত্যহ দুইবার লাগাতে হবে
৫.শোথ বা ফোলা রোগ ঃআকুন্দ পাতা বেঁধে রাখলে উপকার পাওয়া যায়
৬.দাঁতের ব্যথায় ঃআকন্দের শিকড় দিয়ে দাঁত মাজলে দাঁত শক্ত হয়।এবং দাঁত দিয়ে দাঁতের ব্যথা ভাল হয়ে যায়।
৭.আকন্দের শিকড়ের বাকল বা ছাল এর গুঁড়া পানি পান করলে উপকার পাওয়া যায়।
৮. শ্বাসকষ্ট :https://inshotapp.page.link/YTShare   / meismatara