কর্মকারক করণকারকের মধ্যে পার্থক্য

Описание к видео কর্মকারক করণকারকের মধ্যে পার্থক্য

🌿কারক ও বিভক্তি মনে রাখার কৌশল🌿
🌼 কারক ৬ প্রকার🌼
১. কর্তৃকারক;
২. কর্মকারক;
৩. করণকারক;
৪. সম্প্রদান কারক;
৫. অপাদান কারক; এবং
৬. অধিকরণ কারক।

#শর্টকাট
#কারক নির্ণয়ের সহজ উপায়:-

◆ কে, কারা বুঝালে = কর্তৃকারক
◆ কী, কাকে বুঝালে = কর্মকারক
◆ দান, সেবা, ভক্তি বুঝালে = সম্প্রদান কারক
◆ উৎপাদন, জাত, বিচ‍্যুত, ভয় বুঝালে = অপাদান কারক
◆ যন্ত্র, উপকরণের সহায়ক বুঝালে = করণ কারক
◆ স্থান, কাল, পাত্র বুঝালে = অধিকরণ কারক
🌼কর্তৃকারক🌼
যে কাজ করে সেই কর্তা বা কর্তৃকারক।
যেমন: আমি ভাত খাই।
বালকেরা মাঠে ফুটবল খেলছে।
🌿এখানে মনে রাখার উপায় হচ্ছে ‘কে’ বা ‘কারা’ দিয়ে প্রশ্ন করলে যে উত্তর পাওয়া যায়, সেটিই কর্তা বা কর্তৃকারক।🌿
কে ভাত খায়?
উত্তর হচ্ছে আমি।
কারা ফুটবল খেলছে?
উত্তর হচ্ছে-বালকেরা।
তাহলে আমি এবং বালকেরা হচ্ছে কর্তৃকারক।
🌼কর্মকারক🌼
কর্তা যাকে অবলম্বন করে কার্য সম্পাদন করে সেটাই কর্ম বা কর্মকারক।
যেমন: আমি ভাত খাই।
হাবিব সোহলকে মেরেছে।
🌿এখানে মনে রাখার উপায় হচ্ছে ‘ কি’ বা ‘কাকে’ দিয়ে প্রশ্ন করলে যে উত্তর পাওয়া সেটিই কর্ম বা কর্মকারক।🌿
আমি কি খাই?
উত্তর হচ্ছে-ভাত।
হাবিব কাকে মেরেছে?
উত্তর হচ্ছে-সোহেলকে।
🌼 করণ কারক🌼
ক্রিয়া সম্পাদনের যন্ত্র বা উপকরণ বুঝায়।
যেমন: নীরা কলম দিয়ে লেখে।
সাধনায় সিদ্ধি লাভ হয়।
🌿এখানে মনে রাখার উপায় হচ্ছে ‘ কীসের দ্বারা’ বা ‘কী উপায়ে’ দিয়ে প্রশ্ন করলে যে উত্তর পাওয়া যায় সেটিই করণ কারক।🌿
নীরা কীসের দ্বারা লেখে?
উত্তর হচ্ছে-কলম ।
কী উপায়ে বা কোন উপায়ে কীর্তিমান হওয়া যায়?
উত্তর হচ্ছে-সাধনায়।
🌼 সম্প্রদান কারক🌼
স্বত্ব ত্যাগ করে দান বা অর্চনা বুঝালে সম্প্রদান কারক হয়। স্বত্ব ত্যাগ না করলে কর্মকারক।
যেমন: ভিক্ষারীকে ভিক্ষা দাও।
গুরুজনে কর নতি।
🌿মনে রাখার উপায় হচ্ছে-কর্মকারকের মত কাকে দিয়ে প্রশ্ন করলে যে উত্তর পাওয়া যায়।🌿
তবে এখানে স্বত্ব থাকবেনা। যেমন মানুষ ভিক্ষারীকে দান করে কোন স্বত্ব ছাড়াই যাকে বলে নি:শর্ত ভাবে। আবার গুরুজনকে মানুষ সম্মান করে কোন স্বার্থ ছাড়াই
🌼 অপাদান কারক🌼
হতে, থেকে বুঝালে অপাদান কারক হবে।
যেমন: গাছ থেকে পাতা পড়ে।
পাপে বিরত হও।
এখাছে কোথা থেকে পাতা পড়ে?
উত্তর হচ্ছে-গাছ ।
কি হতে বিরত হও?
উত্তর হচ্ছে – পাপ ।
🌼 অধিকরণ কারক🌼
ক্রিয়ার সম্পাদনের সময় বা স্থানকে অধিকরণ কারক বলে।
যেমন: আমরা রোজ স্কুলে যাই।
প্রভাতে সূর্য ওঠে।
মনে রাখার উপায় হচ্ছে-
কোথায় এবং কখন দিয়ে প্রশ্ন করলে যে উত্তর পাওয়া যায়।
আমরা রোজ কোথায় যাই?
উত্তর হচ্ছে-স্কুলে। আর স্কুল একটি স্থান।
কখন সূর্য ওঠে?
উত্তর হচ্ছে-প্রভাতে। আর প্রভাত একটি কাল বা সময়।

কারক ও বিভক্তি মনে রাখার কৌশল,
কারক ও বিভক্তি নির্ণয়ের সহজ কৌশল,
কারক ও বিভক্তি technique easy education,
কারক ও বিভক্তি কাকে বলে,
কারক ও বিভক্তি নির্ণয়ের সহজ কৌশল tet,
কারক ও বিভক্তি দশম শ্রেণি,
কারক ও বিভক্তি admission,
কারক ও বিভক্তি class 10,
বিভিন্ন পরীক্ষায় আসা কারক ও বিভক্তি,
কারক ও বিভক্তি উদাহরণ,
কারক ও বিভক্তি এডমিশন,
কারক ও বিভক্তি এসএসসি,
কারক ও বিভক্তি ক্লাস 10,
কারক ও বিভক্তি কয় প্রকার,
কারক ও বিভক্তি নির্ণয়ের সহজ কৌশল সংস্কৃত,
কারক ও বিভক্তি নির্ণয়ের সহজ কৌশল class 7,
কারক ও বিভক্তি নির্ণয়ের সহজ কৌশল class 10

Комментарии

Информация по комментариям в разработке