সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণণ vs যদুনাথ সিনহা : 'চুরি' মামলা / Sarvepalli Radhakrishnan vs Jadunath Sinha

Описание к видео সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণণ vs যদুনাথ সিনহা : 'চুরি' মামলা / Sarvepalli Radhakrishnan vs Jadunath Sinha

This Bengali video is about literary piracy allegation against Dr. Sarvepalli Radhakrishnan by Jadunath Sinha ( ড. সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণণ vs যদুনাথ সিনহা : 'চোর' বিতর্ক ও মামলা ). The story was based on copyright infringement case that did a lot contribution to the critics of Sarvepalli Radhakrishnan and also, Jadunath Sinha ( যদুনাথ সিনহা ). This is not a biography ( জীবনী ), but a great controversial story indeed on this Teachers day ( শিক্ষক দিবস ).

00:00 ১৯২৯ সাল : Literary Piracy (?) বলে পত্রবোমা
03:03 চিঠি চেপে অন্য চিঠি প্রকাশ
03:50 কলকাতার বুদ্ধিজীবীদের গভীর ষড়যন্ত্র
05:15 আইনের আশ্রয় : হাইকোর্টে মামলা --- পাল্টা মামলা
07:14 ১৯৩৩ সাল : মামলায় রাধাকৃষ্ণণের ১ম যুক্তি
08:40 রাধাকৃষ্ণণের ২য় যুক্তি
09:24 রাধাকৃষ্ণণের ৩য় যুক্তি
10:39 শিক্ষকের লেখা ছাত্র চুরি করেছিলেন ও তার ফল
11:48 কারা কারা ছিলেন রাধাকৃষ্ণণের পক্ষে?
13:20 কারা কারা ছিলেন যদুনাথ সিনহার পক্ষে?
14:23 মামলায় কি ছাত্র জিততে পারতেন?
15:14 কোর্টের বাইরে মামলার নিষ্পত্তি ও কিছু প্রশ্ন
16:50 শেষ কথা

প্রতিবছর শিক্ষক দিবস আসলেই, একটা তথ্য ফেসবুকে, হোয়াটসঅ্যাপে, ইউটিউবে বিভিন্ন ম্যাগাজিনে বেশ ফলাও করে প্রচার করতে দেখা যায় যে সর্বজন শ্রদ্ধেয় ডঃ সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণণ, তিনি নাকি তার ছাত্র যদুনাথ সিনহার ইন্টেলেকচুয়াল প্রপার্টি হুবহু নকল করে তার বিখ্যাত বই ইন্ডিয়ান ফিলোসফি, সেই বইয়ের দ্বিতীয় খন্ডে নিজের লেখা বলে চালিয়ে দিয়েছেন। সেই প্রচারে সরাসরি বলা হয়েছে, সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণণ নাকি কপিরাইট অ্যাক্ট লংঘন করে অন্যের লেখা বিষয়বস্তু নিজের বলে চালিয়ে দিয়েছেন, সোজা কথায় তিনি শিক্ষক হয়েও ছাত্রের লেখা চুরি করেছেন।

সেই লেখাটি পড়ে অনেকেই মন্তব্য করছেন যে, এটা দুর্ভাগ্যজনক লজ্জাজনক + ডঃ সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণণের মতন একজন বিরাট মাপের মানুষের এইরকম চৌর্যবৃত্তি কখনো শোভা পায় না + অনেকে একধাপ এগিয়ে বলেছেন যে, ডঃ সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণনের মতো একজন শিক্ষকের জন্মদিন উপলক্ষে 5 সেপ্টেম্বর শিক্ষক দিবস পালন করা, সেটা ভারতবর্ষের লজ্জা + ভারতবাসী হিসেবে তারাও লজ্জিত ইত্যাদি ইত্যাদি।

তা সেই আর্টিকেলটি পড়ে, আর্টিকেলটির নিচে পাঠকদের মন্তব্য দেখে আমার বিষয়টি নিয়ে বেশ কৌতূহল হয়েছিল। আসল ঘটনাটা কি -- তার উৎস সন্ধানে বেশ আগ্রহ অনুভব করেছিলাম।

তা, বিস্তর স্টাডি করার পর যে তথ্য আমি পেয়েছি, সেই তথ্য আপনাদের সামনে উপস্থাপন করার জন্যই আমার এই ভিডিও। আমার বিশ্বাস ভিডিওটি সম্পূর্ন দেখার পর আপনারাই পারবেন এই বিতর্কিত বিষয়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে।

যে শিক্ষক এবং যে ছাত্রের মধ্যে এই ঐতিহাসিক দ্বৈরথ শুরু হয়েছিল, তাদের কথা এখানে সংক্ষেপে বলে রাখি।

ডঃ সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণণ সম্পর্কে নতুন করে বলার কিছুই নেই। আপনারা সকলেই জানেন,

ডঃ সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণণ ছিলেন স্বাধীন ভারতবর্ষের দ্বিতীয় রাষ্ট্রপতি।

জন্মগ্রহন করেছিলেন ৫ই সেপটেম্বর, ১৮৮৮ সাল।
জন্মস্থান: তামিলনাড়ুর বর্তমান চেন্নাইয়ের কাছে তিরুতানি নামে একটি ছোট্ট শহরে।

পড়াশুনা করেছেন ভেলোর কলেজে (১৯০০ –১৯০৪) এবং পরে মাদ্রাজ খ্রিস্টান কলেজে (১৯০৪ – ১৯০৮)।

একদিকে তিনি যেমন ছিলেন একজন বাগ্মী রাজনীতিবিদ, তেমনি অন্যদিকে তিনি ছিলেন দর্শন শাস্ত্রের সুপণ্ডিত। ছিলেন বহু গ্রন্থের রচয়িতা। পাশাপাশি অধ্যাপক হিসেবে এই শান্তিপ্রিয় মানুষটি ছিলেন অসম্ভব জনপ্রিয় একজন শিক্ষক।

১৯৫৪ সালে পেয়েছিলেন ভারতরত্ন উপাধি।

সারাবিশ্বে ইন্ডিয়ান কালচার এবং ইন্ডিয়ান ফিলোসফির তিনি অন্যতম সেরা মুখ।

অন্যদিকে যদুনাথ সিনহা ছিলেন একজন অসাধারণ মেধাসম্পন্ন দার্শনিক।
/১৮৯২ সালে বীরভূম জেলার কুরুমগ্রামে তিনি জন্মগ্রহণ করেছিলেন। ১৯১৫ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দর্শনে বিএ পাস করেন এবং ১৯১৭ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমএ পাস করেন। পরবর্তীকালে ১৯৩৪ সালে একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেছিলেন।

কলেজ জীবনে পড়াশোনা করার সময় তিনি ১৯১৫ সালে ক্লিন্ট মেমোরিয়াল এবং ফিলিপ স্মিথ পুরস্কার লাভ করেছিলেন। পরবর্তী সময়ে তিনি তাঁর অসাধারণ মেধা ও পান্ডিত্যের জন্য ১৯২৩ সালে পেয়েছিলেন গ্রিফিথ পুরস্কার, পরের বছর অর্থাৎ ১৯২৪ সালে পেয়েছিলেন দুর্লভ মোয়াট মেডেল।

এই অসাধারণ মেধাসম্পন্ন ছাত্রটি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে রিপন কলেজের অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রোফেসর হিসেবে কাজে যোগ দিয়েছিলেন। পরবর্তীকালে তিনি রাজশাহী গভর্নমেন্ট কলেজে এবং ঢাকার জগন্নাথ কলেজে অধ্যাপনা করেছেন । শেষের দিকে তিনি আগ্রা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে মিরাট কলেজের অধ্যাপক হয়েছিলেন।

শুধুমাত্র লেখালেখি করবেন বলে চাকরি শেষ হওয়ার দুবছর আগেই তিনি অবসর গ্রহণ করেছিলেন। জীবনের শেষ পর্বে কিন্তু তিনি সবকিছু ছেড়েছুড়ে দিয়ে আধ্যাত্মিক জীবনে ডুব দিয়েছিলেন।

Now please watch this video and express your views in the comment box below.

If you like this humble presentation, please hit the like button. It will be a great encouragement to me. Please , subscribe my channel that is dedicated for you.

#শিক্ষকদিবস #SarvepalliRadhakrishnan
#সর্বপল্লীরাধাকৃষ্ণণ

For making of this video, I am grateful to :---
তথ্যসূত্র
1) "Radhakrishnan : A Biography"
by S Gopal
2) "Radhakrishnan: A Religious Biography" by Minor, Robert Neil
3) An Essay by Satish Verma
4) The News Bangla
5) আনন্দবাজার পত্রিকা
6) Internet Archive
7) উইকিপিডিয়া
8) উৎপল আইচ

Declaration:
Photos all are taken from Google Images and Facebook. All images were used for educational purposes. I am really grateful to all the image creators.

thanks a lot.

Комментарии

Информация по комментариям в разработке