সন্ন্যাসী রাজা রমেন্দ্র নারায়ণ রায়চৌধুরী র বর্ণময় জীবন কাহিনী | Sannyasi Raja | বাংলা

Описание к видео সন্ন্যাসী রাজা রমেন্দ্র নারায়ণ রায়চৌধুরী র বর্ণময় জীবন কাহিনী | Sannyasi Raja | বাংলা

Join this channel to get access to perks:
   / @amiavijitbolchi  

ভাওয়াল রাজ্যের জমিদারি ছিল পূর্ববঙ্গের মধ্যে সবচাইতে বৃহৎ ও প্রাচীন। সতেরো শতকের শেষ দিকে এই রাজ্যে জমিদারি প্রথা শুরু হয়। ১৮৭৮ সালের দিকে এখানকার রাজপরিবার ব্রিটিশ সরকারের কাছ থেকে রায় ও রাজা উপাধি লাভ করে। সেসময় ভাওয়ালের রাজা ছিলেন কালীনারায়ণ। তার পরে জমিদারির দায়িত্ব পান তার একমাত্র পুত্র রাজেন্দ্রনারায়ণ। তিনিও খুব বেশিদিন জমিদারি ভোগ করতে পারেননি। তার মৃত্যুর পর তিন পুত্রকে জমিদারির বিভিন্ন অংশের দায়িত্ব বুঝিতে দেওয়া হয়। এই তিন ভাইয়ের মধ্যে দ্বিতীয়জন, অর্থাৎ রমেন্দ্রনারায়ণকেই মূলত ভাওয়াল রাজা বলা হয়।

রাজা হিসেবে রমেন্দ্রনারায়ণ বেশ প্রজাবৎসল হলেও, তার পছন্দের কাজ ছিল নারীসঙ্গে থেকে আনন্দ-ফুর্তি করা। তার স্ত্রী বিভাবতী দেবী ছিলেন স্বামীসঙ্গ বঞ্ছিত। রাজার আবার শিকারের প্রবল নেশা ছিল। একবার নাকি তিনি বন্দুকের এক গুলিতেই বিশাল এক বাঘ ঘায়েল করে ফেলেছিলেন। তবে অতিরিক্ত মদ্যপান ও নারী সংসর্গের কারণে রাজা ‘সিফিলিস’ রোগে আক্রান্ত হন। তখন রাজার চিকিৎসা করছিলেন পারিবারিক চিকিৎসক আশুতোষ দাসগুপ্ত। ১৯০৯ সালের ১৮ এপ্রিল ডাক্তারের পরামর্শে রাজাকে সস্ত্রীক দার্জিলিংয়ে পাঠানো হয়। সাথে অবশ্য চিকিৎসক, রাজার শ্যালক সত্যেন্দ্রনাথ ব্যানার্জী ও রাজার আরও কিছু কাছের লোকও যান। কিন্তু দার্জিলিংয়ে গিয়ে রাজার অবস্থা হিতে বিপরীত হলো। তার অসুখ ক্রমেই বেড়ে যেতে লাগল। অনেক চেষ্টা করেও আর বাঁচিয়ে তোলা যায়নি রমেন্দ্রনারায়ণকে।
#information #biography #history #sannyasiraja

Комментарии

Информация по комментариям в разработке