মকবুল ফিদা হুসেন : ভারতের পিকাসোর জীবন কাহিনী / Maqbool Fida Hussain : Indian Picasso Life Story

Описание к видео মকবুল ফিদা হুসেন : ভারতের পিকাসোর জীবন কাহিনী / Maqbool Fida Hussain : Indian Picasso Life Story

This video is about the life story or biography of Maqbool Fida Hussain ( মকবুল ফিদা হুসেন জীবনী কাহিনী / জীবনী ). This Indian painter is called Indian Pablo Picasso ( ভারতের পাবলো পিকাসো )

দু’বছর বয়সেই তিনি মাকে হারিয়েছেন। মায়ের নাম ছিল জৈনব। মায়ের মৃত্যুর পর সপরিবারে পান্ধারপুর থেকে মোধ্যপ্রদেশের ইন্দোরে চলে আসেন। ইন্দোরে বাবা দ্বিতীয় বিয়ে করলেন। বাবার নাম ছিল ফিদা হুসেন। তিনি ছিলেন একটি টেক্সটাইল মিলের হিসাবরক্ষক।

মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করলেও তার পরিবারের কেউই আরবি অথবা উর্দু অথবা পার্শিয়ান কোন ভাষা জানতেন না। পরিবারের সকলেই কথা বলতেন মারাঠি ভাষায়। উদাহরণ দিয়ে তিনি নিজেই বলেছেন : 'When we swore in the name of God, we said 'devaachi shapat' as the Hindus did. .... We did not say ‘Khuda ki kasam’ as the Urdu speaking Muslims did.'

মকবুল ফিদা হোসেনের চার ভাই এবং চার বোন। অবাক করা তথ্য হলো, তাদের মধ্যে কেউই painting-এ কখনোই আগ্রহী ছিলেন না। সত্যি কথা বলতে, মকবুল ফিদা হুসেনের বংশে কখনোই কেউ painting শেখেননি।
ক্লাস নাইন অব্দি তিনি পড়াশোনা করেছিলেন ইন্দোর হাই স্কুলে। এরপর বরোদার একটি মাদ্রাসায় তিনি আরও বেশ কিছুদিন পড়াশোনা করেছিলেন বটে কিন্তু তা ছিল অসমাপ্ত।

ছাত্রজীবন থেকেই দেশের স্বাধীনতা আন্দোলন তার কাছে ছিল হিন্দু মুসলমানের ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন। সেজন্য দেশভাগের মধ্যে দিয়ে ১৯৪৭ সালে ভারত স্বাধীন হলেও তাঁর পরিবার কিন্তু কখনোই পাকিস্তানে চলে যাবার কথা চিন্তা করেনি। কারণ তাঁরা স্থির করেছিলেন যে, যে দেশে বংশ-পরম্পরায় তাঁরা বাস করে আসছেন, সেটাই হলো তাঁদের প্রকৃত দেশ।

১৭ বছর বয়সে তিনি ভাগ্যান্বেষণে বম্বে শহরে উপস্থিত হলেন। এখানেই শুরু হলো তাঁর প্রবল এক জীবনযুদ্ধ। দারিদ্র্য এবং একাকিত্বের বিরুদ্ধে এক আপোষহীন লড়াই । তখন বেশিরভাগ সময় কাটিয়েছেন ফুটপাথে, মাথা গোঁজার কোন ঠাঁই ছিল না। সময় পেলেই বোম্বের রেলস্টেশনে ঘুরে বেড়াতেন, সিনেমার হোর্ডিংএর কাজ করতেন, বিশাল বিশাল সব সিনেমার পোস্টার আঁকতেন, আর সুযোগ পেলেই মনের ভিতরের সেই তীব্র passion থেকে ক্যানভাসে তুলির টানে ঝড় তুলতেন।

চল্লিশের দশকের শেষের দিকে মকবুল ফিদা হুসেন শিল্পী হিসাবে একটু একটু করে পরিচিতি পেতে শুরু করেছিলেন। ১৯৫০ সালে বোম্বেতে মকবুল ফিদা হোসেনের প্রথম একক চিত্রপ্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হলো। ইউরোপীয় জ্যামিতিক cubic শৈলীতে আঁকা প্রদর্শনীর ছবিগুলো হল উচ্চ প্রশংসিত। বলাবাহুল্য, এরপর শিল্পী মকবুল ফিদা হুসেনকে আর কখনো পিছন ফিরে তাকাতে হয়নি।

তিনিই হলেন প্রথম আন্তর্জাতিক ভারতীয় চিত্রশিল্পী যার মাধ্যমে ভারতীয় চিত্রশিল্পের আধুনিকতার ধারার সাথে বহির্বিশ্ব পরিচিত হলো। তার এই অনন্যসাধারণ শৈল্পিক কর্মকাণ্ডের জন্য অচিরেই তিনি দেশে-বিদেশে ভারতের পিকাসো নামে সুপরিচিত হয়ে উঠলেন।

তিনি বলতেন, হিন্দু সংস্কৃতিতে ন্যুড বিষয়টি পবিত্রতার সমার্থক এবং সেই বিষয়টিকে তিনি অন্তর থেকে অনুভব করেছিলেন। আর তাঁর সেই অনুভবের ফল হিসাবে তিনি এমন কথাগুলি ছবি এঁকেছিলেন যে ছবিগুলোকে বলা হয় ছকভাঙ্গা ছবি। এই ছকভাঙ্গা ছবির জন্যই তিনি রাতারাতি চলে এসেছিলেন বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দুতে।

১৯৭০ সালে নিজস্ব রসবোধ এবং অসামান্য শিল্পনৈপুণ্যে তিনি এঁকেছিলেন সরস্বতী দেবীর নগ্ন ছবি। ২০০৬ সালে তিনি আবার একটি বিতর্কিত কাজ করলেন, ব্রহ্মপুত্র বা মাদার ইন্ডিয়া নামে তিনি একটি নগ্ন নারীর ছবি আঁকলেন। সারা দেশ জুড়ে আগুন জ্বলে উঠলো, প্রতিক্রিয়ায় ফেটে পড়লো হিন্দু সংগঠনগুলি। মকবুল ফিদা হোসেনের মাথার দাম ধার্য করা হলো প্রায় ৮ কোটি টাকা।

অবশেষে এই বিতর্কিত অসামান্য চিত্রশিল্পী ক্রমাগত বিরোধীতার মুখে পড়ে ২০০৬ সালে দেশত্যাগ করেন।

২০১১ সালের ৯ই জুন লন্ডন শহরে ৯৫ বছর বয়সে এই অসামান্য কালজয়ী শিল্পী, ভারতের পিকাসোর বর্নিল জীবনের সমাপ্তি ঘটে।

এই অসামান্য জীবন ও তাকে ঘিরে যে বিতর্ক -- সেসব নিয়েই এই ভিডিও।

For making of this video I am grateful to :
তথ্যঋণ:
১) সববাংলায়
২) সাম্প্রতিক দেশকাল
৩) আনন্দবাজার পত্রিকা
৪) গুরুচন্ডালী
৫) Childhood of Maqbool Fida Hussain
By R. Gouri
৬) Wikipedia

সকলকে ধন্যবাদ।
বিনীত---
The Galposalpo

#maqboolfidahussain #মকবুলফিদাহুসেন
.
If you like this humble presentation, please hit the like button. It will be a great encouragement to me. Please , subscribe my channel that is dedicated for you.

SUBSCRIBE✔ ….LIKE✔…..COMMENT✔…. SHARE✔

DECLARATION:
In most places of this video, the photos are used only for education purposes. They are not exactly related to the actual incidents as described in this video. I am grateful to all the image creators. It is here noteworthy that almost all the images are used here by clicking and editing some Google images. If anybody or any institution find anything wrong in the use of photos, please do not give copyright strike to this channel. Just inform me at [email protected] .. I must edit or cut off the objectionable part or parts. Cooperation is solicited. Thank you.
.
Copyright Disclaimer:
Under Section 107 of the Copyright Act 1976, allowance is made for 'fair use' for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is a use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing. I think that all images used in this video are in favour of fair use.

Комментарии

Информация по комментариям в разработке